ওরস্যালাইন বানানোর নিয়ম - An Overview
Wiki Article
এ ক্ষেত্রে স্যালাইন মূলত লবণের ঘাটতি পূরণ করার কাজে ভূমিকা রাখে। শরীরের স্বাভাবিক কাজকর্ম বজায় রাখতে লবণের ভারসাম্য রক্ষা করাটা খুবই জরুরি। আর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে আমরা প্রচুর লবণ হারাই। তাই উচ্চ রক্তচাপের রোগীরও ডায়রিয়া হলে স্যালাইন খেতে হবে, এতে লবণের আধিক্য হবে না বা রক্তচাপও বাড়বে না।
একবারে তেরী করা সেলাইন ১২ঘন্টা পর্যন্ত স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখা যায়। ১২ঘন্টার বেশি রাখলে জীবাণু সংক্রমণ হয় এবং শরীরে সংক্রমণ ছড়ায়।
চাইলে ঘরেও তৈরি করে নিতে পারে মূল্যবান ওরস্যালাইন। এজন্যিএক মুঠো গুড়, তিন আঙুলের ডগা দিয়ে এক চিমটি লবণ আধা লিটার পানিতে ভালোভাবে মিশিয়েই তৈরি করে নিতে পারেন ওরস্যালাইন।
এছাড়াও প্যাকেটের গায়ে স্যালাইন সংরক্ষণ পদ্ধতি লেখা থাকে যেটা দেখেও স্যালাইন সংরক্ষণ করতে পারেন।
শিশুদের ক্ষেত্রে স্যালাইন কাপে করে খাওয়ানোই ভালো, কারণ ফিডিং বোতল পুরোপুরি পরিষ্কার করা ঝামেলা হয়ে যায় অনেকসময়।
ঘরে তৈরি স্যালাইন ৬ ঘণ্টার ভিতরে পান করতে হবে। এই সময়ের পরে স্যালাইন রয়ে গেলে তা ফেলে দিয়ে আবার বানাতে হবে।
সকল অলুক্ষুণে চিন্তাভাবনা দূরে সরিয়ে রেখে কাঁপা কাঁপা হাতে ফোনটা রিসিভ করলেন দিদার সাহেব।
৮। একান্তই কোনো ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন হলে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
আধুনিক যুগে, আধুনিক ডিজাইনের সুযোগ থাকায় মোটামুটি ২ কাঠা জায়গাতেই চমৎকার একটি বাড়ি বানিয়ে ফেলা সম্ভব। তবে জায়গা যতই ছোট হোক না কেন, বিশাল পরিমাণের অর্থে যোগান না থাকলে এ পথে পা না বাড়ানোই ভাল! ঢাকা শহরে ফাঁকা জমি আর নেই বললেই চলে। যে হাতেগোনা কয়েকটি আছে তার মধ্যে, মিরপুরে প্রতি কাঠা জমির দাম ২৫ লাখ টাকার কম নয়। আবার উত্তরায় প্রতি কাঠা বিক্রির শুরু হয় ৩ কোটি টাকা থেকে। গুলশানে তো কথাই নেই, এখানে ফাঁকা জমি পাওয়া দুষ্কর। যে দুয়েকটি আছে তা বিক্রি কমপক্ষে হচ্ছে ৭ থেকে ৮ কোটি টাকা প্রতি কাঠায়। এই এলাকাগুলো ঢাকার প্রধানতম এলাকা বলে দামও আকাশছোঁয়া বেশি।
মাটি/জমি সমান করে নির্মাণ কাজের জন্য প্রস্তুত করা
কারণ ১২ ঘণ্টা পর সেখানে জীবাণুর সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। এই স্যালাইন খাওয়ালে শরীরে জীবাণুর সংক্রমণ হতে পারে।
হঠাৎ ডায়রিয়া বা অন্য কারণে পানিশূন্যতা হলে বাড়িতে স্যালাইনের প্যাকেট যদি না থাকে, তাহলে নিজেরাই এটি বানিয়ে নিতে পারবেন। এর জন্য দরকার হবে চিনি/গুড়, লবণ এবং বিশুদ্ধ খাবার পানি। প্রথমে এক লিটার খাবার পানিতে একমুঠো ভর্তি করে চিনি/গুড় নিতে হবে। এবার এক চিমটি লবণ যোগ করে চামচ দিয়ে নেড়ে মিশিয়ে নিতে হবে। তাহলেই তৈরী হয়ে যাবে ওরস্যালাইন।
লবনের মিশ্রনে ৬ চা-চামচ চিনি মিশান। চিনি নেওয়ার সময় চামচের উপর দিকটা সমান করে নিতে হবে। যাতে প্রতি চামচে পরিমাপ ঠিক থাকে।
পড়ুন সম্পাদনা ইতিহাস দেখুন সরঞ্জাম সরঞ্জামClick Here